ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার পরিমাণ বাড়ছে সরকারের এ ঋণ গ্রহণ মূলত বাণিজ্যিক ব্যাংকনির্ভর। সব মিলিয়ে ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। এরমধ্যে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে ২২শে এপ্রিল পর্যন্ত বাণিজিক ব্যাংক থেকে সরকার নিয়েছে ৬৫ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। একই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে পরিশোধ করেছে ১৯ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকা। এতে নিট ঋণ বেড়েছে ৪৫ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা।
এর আগে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যেখানে ঋণ বেড়েছিল ১০ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ স্থিতির মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে রয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৫ হাজার কোটি টাকা। আর বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে নিয়েছে ৩ লাখ ১ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ৭ মাএর আগে গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যেখানে ঋণ বেড়েছিল ১০ হাজার ৭৫১ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ স্থিতির মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে রয়েছে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৫ হাজার কোটি টাকা। আর বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে নিয়েছে ৩ লাখ ১ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ৭ মাসে সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার চেয়ে পরিশোধ বেশি ছিল ১২০ কোটি টাকা।সে সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়ার চেয়ে পরিশোধ বেশি ছিল ১২০ কোটি টাকা।সঞ্চয়পত্রে সরকারের ঋণ কমে যাওয়া, আশানুরূপ রাজস্ব আদায় না হওয়া, বিদেশি ঋণ পরিশোধে খরচ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন কারণে এখন ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে। অবশ্য ঋণের সবই নেয়া হচ্ছে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তারা আরও জানান, সঞ্চয়পত্রে সরকারের ঋণ না বেড়ে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ হাজার ৮৯২ কোটি টাকা কমেছে। এর মধ্যে আবার ডলারের উচ্চ দরের কারণে বিদেশি ঋণ পরিশোধে সরকারের খরচ অনেক বেড়েছে। আবার আশানুরূপ বিদেশি ঋণও আসছে না। যে কারণে প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটাতে সরকারকে কিছু ঋণ নিতে হচ্ছে। অবশ্য সরকারের এ ঋণ চলতি অর্থবছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় খুব কম।